সিরাজগঞ্জের তাড়াশে চলনবিল উন্নয়ন কেন্দ্রের উদ্যোগে মহিলার কর্মসংস্থান সৃষ্টি।

 

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে চলনবিল উন্নয়ন কেন্দ্রের উদ্যোগে শত শত মহিলার কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।  চীনসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করছেন বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সম্ভবনা এমনি নজির তৈরি করেছেন তাড়াশে সন্তান চলনবিল উন্নয়ন কেন্দ্রের পরিচালক এস এম আব্দুল আজিজ।

 

সার্বিক সহোযোগিতায় কারিতাস বাংলাদেশ (gp) ও ন্যাচারাল ডি ই আর সি ও আর।

 

কোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধনের জন্য শিল্পের ব্যাপক সম্প্রসারণ প্রয়োজন। আর এই শিল্পের মধ্যে অন্যতম হলো কুটির শিল্প। প্রাচীনকাল থেকেই বাংলার মানুষ এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত ছিল। যেহেতু এই শিল্পগুলোয় ভারী যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হয় না। ঘরোয়া পরিবেশে এই শিল্প তৈরির উপকরণ সংগ্রহ করা যায়। এই উপকরণগুলো দিয়ে শিল্পী সুন্দর সুন্দর শিল্প তৈরি করে।

 

চলন বিল উন্নয়ন কেন্দ্রের পরিচালক এস এম আব্দুল আজিজ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন  আমাদের এখানে ১৫০-২০০ মহিলা কাজ করে তারা প্রতিদিন ৫০০-১০০০ টাকা করে আয় করেন তাদের সংসারে বাড়তি আয় হচ্ছে তারাও খুব খুশি আমাদের এই কুটির শিল্প সামনে আরো প্রসারিত করব এবং যা যা পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার তা আমরা করবো। দেশ ও দশের জন্য নতুন কিছু করাই আমাদের লক্ষ্য। দেশকে দারিদ্র কষাঘাত থেকে মুক্ত করাই আমাদের উদ্দেশ্য।

 

তিনি আরও বলেন বাংলাদেশ গ্রামপ্রধান দেশ হওয়ায় ফলে এখানকার অধিকাংশ মানুষ গ্রামে বসবাস করে। আর যারা গ্রামে বসবাস করে তাদের অধিকাংশ মানুষই কৃষিকাজ করে। আর এসব কৃষক তাদের কৃষি কাজের পাশাপাশি নানা রকম সৌখিন জিনিস তৈরি করে। যা তাদের বাড়তি আয়ের একটা মাধ্যম হিসেবে পরিগণিত হয়। আর এ কুটির শিল্পে আমরা সাধারণত মৃৎশিল্প বাঁশ-বেত ঝুড়ি, টুপি, চুল দিয়ে ক্যাপ ইত্যাদি তৈরি করছি আমাদের এই পণ্য চীন সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে  রপ্তানি হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Don`t copy text!