মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক প্রতিবাদ নিউজ, ভোলা, বরিশাল, বাংলাদেশ।
ভোলার চরফ্যাসনের এওয়াজপুরের সর্দারির আড়ালে মাদক কর্মযজ্ঞ, স্থানীয় থানা পুলিশ অপরাধ নিয়ন্ত্রনে নারীর প্রতি নেশাসক্ত। খনকারীর অপচিকিৎসা, গ্রাম্য কবিরাজির কু-চিকিৎসা, স্বল্প বিদ্যার গ্রাম্য ডাক্তারের জ্ঞানপাপাচারি চিকিৎসা, বিবাহের ঘটকদারি, বাল্য বিবাহ, নারী ও যুবতির দেহ ব্যবসা এবং নানান ছল চাতুরির মাধ্যমে ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলার শশীভূষন থানার এওয়াজপুর ইউনিয়ন সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুনে ধরা মানুষের সমাজ নির্মানের পাকিস্তানী কারিগর ও মাদকের গোপন সম্রাট লিটন দরজির শ্বশুর, গাঁজা সুজনের তালই ও ইয়াবা মন্জুর পিতা তাজল সর্দার- ইয়াবা ট্যবলেট সেবন করে দীর্ঘ দিন ডায়াবেটিস ও চর্মরোগে আক্রান্তের পর প্রায় আটাশি বছরের অসুস্থ দশায় থাকার পর গত ১৮/০৩/২০২৪ ইং তারিখ রোজ, সোমবার দিবাগত রাত নয়টা পঁয়তাল্লিশের সময় পরকাল গন্তব্যের উদ্দেশ্যে নিজ জন্মপাত দিনের পোশাক বরন করে, ইহকালীন শেষ দ্বিগম্বরতা ধারন করতে বাধ্য হয়েছে। জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের কারনে লিটন দরজি তার পূর্ব পুরুষ সমেত ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলার শশীভূষন থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের মূল দরজি বাড়ি হতে বিতাড়িত হয়ে নয়া সৃজিত সহিদ দরজি বাড়ির বাসিন্দা হয়েছে। গাঁজা সেবনে ও গাঁজা বেচা-কেনায় গোপনীয়তার চৌকস দক্ষতার কারনে লোক মুখে গাঁজা উপাধি ও পরিচিতি প্রাপ্ত — কথিত গাঁজা সুজন ঐ লিটন দরজির আপন ভগ্নিপতি। তাজল সর্দার তার জীবনের যাবতীয় কর্মযজ্ঞের আড়ালে একজন মাদক সম্রাট ছিল। তার দলবলের মাধ্যমে স্থানীয় নারী ও যুবতিরা তাদের গোপনাঙ্গের যৌন নালীর মধ্যেকরে ইয়াবা ট্যাবলেট স্থানান্তর করতে বাধ্য থাকে। এই রকম কর্মকান্ডে মৃত নুর মোহাম্মদ দরজির ও মোতাহার দরজির মেয়েরা, আবুতাহের দেওয়ানের মেয়ে তাসলিমা, তাসলিমার মেয়ে আকলিমা, জয়নালের ছেলে নুরুল হক, ইদ্রিস ও শাহে আলমের স্ত্রীগন, কয়াল বাড়ির তরিকল কয়ালের স্ত্রী, তরিকল কয়ালের বোন সাজু, মোসলেহ উদ্দিন কয়ালের স্ত্রী, আব্দুর রবের পুত্র রুমনের স্ত্রী আসমা এবং কাজলের স্ত্রী পাইমাও নিয়োজিত আছে। এই সকল কু-চরিত্রের নারীরা — সাগরের মত বিশাল শুদ্ধতার ও আকাশের মত সীমাহীন বিশুদ্ধতার স্থানীয় নারী ও যুবতিদেরকে অনাহার নামক অস্র ও স্বামীহীনতা নামক নি:সঙ্গতার আক্রমন দিয়ে আক্রান্ত করে তাদের পরকালীন বেহেশত হারাম করার কাজে নিয়োজিত থাকে। যাতে ঐ সকল নারীরাও পাপাচারী নারীদের দিক নির্দেশনা মোতাবেক গোপনাঙ্গের যৌন নালীর মধ্যে দিয়ে ইয়াবা ট্যবলেট আনা-নেওয়ার কাজে নিয়োজিত হতে বাধ্য হয়। এমনকি ঐ সকল পাপাচারী নারী ও পুরুষেরা গরু-ছাগল লালন-পালন করার নামে অনাহার, নি:সঙ্গতা ও স্বামীহীনতা নামক অস্রাঘাত বিদূরনী হাতিয়ার আম-কাঠাল বাগানের আম-কাঠালের চারা গাছগুলো গরু-ছাগল দিয়ে খাওয়াইয়া দেয়। ছবিতে — ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলার শশীভূষন থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের এমন একটি খামারের আম-কাঠাল গাছের চারার উপর গরু-ছাগলের অত্যাচার প্রয়োগ করা ইয়াবা নারী, ইয়াবা যুবতি ও ইয়াবা পুরুষদের দ্বারা ঘটিত ধ্বংসীয় ছবি।