মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক প্রতিবাদ, ভোলা, বরিশাল, বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের চরফ্যাসন উপজেলার অসভ্য, বর্বর, পৈশাচিক, বেআইনী ও গরু-ছাগল প্রকৃতির জনগোষ্ঠির লাশফেরি – রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। এশিয়ার বেআইনীভাবে প্রকান্ড উদ্ভোধিত স্থাপনা জ্যাকব টাওয়ারের নীচে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় সর্বাধিক কু-কীর্তিবাজের ইসলাম ধর্মীয় জানাজা হয়েছে।


বাংলাদেশের টেকনাফের হোয়াইক্যং, ঝিমংখালী ও নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু সীমান্তের ওপারের মিয়ানমারের অভ্যন্তরের সংঘাত, গোলাগুলি ও মর্টার শেলের শব্দের মত, গত ২৫/০২/২০২৪ ইং তারিখ বিকাল বেলা থেকেই ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলা সদরের অলিতে-গলিতে সরকারী বিনা অনুমতির মাইকিং হতে অলিউল্যা হাফেজের মৃত্যুর খবর শোনা গেছে। মধ্য প্রাচ্যের ইসরাইলের নেতা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে ফিলিস্তিনের নেতা ইয়াসির আরাফাতের ঘরবাড়ি ভেঙ্গে দেওয়ার মত – ভেঙ্গে দেওয়ার সরকারী ও আন্তর্জাতিক যোগ্যতা প্রাপ্ত — চরফ্যাসন উপজেলার (বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের ভোলা জেলার) খাস মহল জামে মসজিদের পূর্ব প্লাজায়, বাংলাদেশের পবিত্র জাতীয় সংবিধানের ৫৫(২) নং ও ৫৬(১) নং আর্টিকেল লংঘন করে (মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে না জানিয়ে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট আবেদন না করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিনা অনুমতিতে উপ-মন্ত্রী আব্দুল্যাহ আল-ইসলাম জ্যাকব মহামান্য রাষ্ট্রপতির নিকট চরফ্যাসনকে জেলা দাবী করায় কিংবা উপ-মন্ত্রী মহামান্য রাষ্ট্রপতির নিকট কোন কথা বলতে না পারার সাংবিধানিক বিধান লঙ্ঘন করে) সাবেক মহামান্য রাষ্ট্রপতি এডভোকেট আব্দুল হামিদের উপস্থিতিতে— স্থানীয় ( ভোলা-৪) সংসদ সদস্য আব্দুল্যাহ আল ইসলাম জ্যাকব উপ-মন্ত্রীত্বের পদবীতে থাকাকালে উদ্ভোধিত জ্যাকব টাওয়ারের নীচে – গত ২৬/০২/২৪ ইং তারিখে (মৃতের মৃত্যুর পরের দিন) সকাল দশ ঘটিকায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অসাংবিধানিক ও বেআইনী প্রায় সোয়া ডজন শত লোকের উপস্থিতিতে মৃতের প্রথম জানাজা সম্পন্ন হয়। নারীর বেআইনী, অবৈধ, অসাংবিধানিক, অসামাজিক ও জারজ স্বামীর মত – রাষ্ট্রের বেআইনী, অবৈধ, অসাংবিধানিক, অসামাজিক ও জারজ স্থাপনা জ্যাকব টাওয়ারের নীচের প্রথম জানাজায় সমবেত উপস্থিতির উদ্দেশ্যে বিতরিত কথায় এক বক্তা বলতে চেয়েছে যে, ঐ অলিউল্যা হাফেজের মৃত্যূতে পুরো পৃথিবীর মৃত্যু হয়েছে। সে তার কথার পক্ষে যুক্তি দেখিয়েছে যে, একজন শিক্ষিত লোকের মৃত্যূতে পুরো পৃথিবীর মৃত্যূ ঘটে। উক্ত কথক বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন – “পবিত্র জাতীয় সংবিধান” বিরোধী ও দেশের আইন-কানুন বিরোধী জনগোষ্ঠির হোতা-নেতা-হাফেজ। সে প্রায় পনের শত লোকের সামনে শিক্ষিত কথাটির কু-সঙ্ঘা দিয়েছে। এই রকম প্রায় মিলিয়ন বিলিয়ন গুগল সংখ্যক বিষয়ের কু-সঙ্ঘার শিক্ষা-দীক্ষা দিয়ে গড়ে ওঠা চরফ্যাসনের অসভ্য ও অশুভ জনগোষ্ঠি – চরফ্যাসনের জিন্নাাগর ইউনিয়নের তিন নং ওয়ার্ডেও ঐ মৃতের বাড়িতে মৃতের আরেকটি জানাজা পড়ার খবর পাওয়া গেছে। মৃতের খোঁজ-খবর নিয়ে জানা গেছে যে, ইসলাম ধর্মীয় লেবাসের অন্তড়ালে সে তার জীবদ্দশায় দীর্ঘ্যকাল চরফ্যাসনে হাজির থাকাকালে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আই এস এর হয়ে বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯(২) এর ক ও খ ধারা, ৫৫(২) ধারা, বিবাহ আইন’২০০৯, ব্যক্তিগত আইন’১৯৩৯ লঙ্ঘনের জনগোষ্ঠি তৈরীর কাজে নিয়োজিত ছিল। সে চরফ্যাসন খাসমহল মসজিদ সংলগ্ন হাফেজি মাদ্রাসার ও কুতুবগঞ্জ মাদ্রাসার শিক্ষক থাকাকালে — কেনিয়ার (রাজধানি – তাঞ্জানিয়া) শ্যমবুরু এলাকার উমোজা গ্রামে – সেই দেশের মেলেটারী ও নিরাপত্তা বাহিনীর লোকজন দিয়ে ১৯৯০ ইং সালের আগে নারী ও যুবতিদের সতীত্ব হরনের অবৈধ কাজ (ধর্ষন) করানোর মত — লোক চক্ষুর আড়ালে ( দিনে এবং রাতের আঁধারেও) চরফ্যাসনের নারী ও যুবতিদের দিয়ে সেই কাজ (ধর্ষন) করাত। তাতে তার মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে ও চরফ্যাসন উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন শক্তিকে টার্গেটি নারী ও যুবতির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় শক্তি আকারে ব্যবহার করত। এহেন অদূশ্য ও অশুভ শক্তির ভয়ে চরফ্যাসন উপজেলার নারীরা আইনে থাকা স্বামীকে বা বায়োলজিক্যাল স্বামীকে নীরবে নিবৃত্তে অপমান করিয়া – বেআইনী, অবৈধ, অশুভ, অসভ্য ও অসাংবিধানিক স্বামীর ভরন-পোষন গ্রহন করে ও গ্রহন করতে বাধ্য আছে। এমন কি ঐ হাফেজ অলিউল্যা তার দলবল, লোকজন ও দালাল মহিলা ব্যবহার করে পাকিস্থানি সাবেক সেনা মেজর নিয়াজির গোপন নির্দেশনা ব্যবহার করে চরফ্যাসনের হিন্দু- মুসলিম নারী ও যুবতিদেরকে তুলে নিয়ে সুকৌশলে গর্ভবতী করে দেওয়ার খবর পাওয়া গেছে।। ছবিতে – এশিয়ার বেআইনী স্থাপনার নীচে জানাজার ও মধ্যপ্রাচ্যের ইয়াসির আরাফাতের গুড়িয়ে যাওয়া বাড়ির দৃশ্য।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Don`t copy text!