মোঃ নুর হোসেন

 

তিস্তা নদী উজানে আরও ২টি খাল খনন করবে এমন উদ্যোগ নিয়েছে ভারত৷গনমাধ্যমে এমন কথা শুনলে ও সত্যতা উঠে এসেছে পশ্চিম সেচ মন্ত্রলানয় বৈঠকে মিড়িয়া খবরে৷

দুটি ক্যানল খনন করে অতিরিক্ত(১) এক লাখ হেক্টর জমিতে পানি সেচ দেওয়া জানিয়েছে পশ্চিম বঙ্গে কেন্দ্র সরকার৷ অনুমোদিত পেলে শুরু করবে পানি প্রত্যাহার উজানে খাল খনন নতুন প্রকল্প৷

এই কথা নিয়ে উদ্বেগ ও উৎকন্ঠা তিস্তাপারের লোকজন৷অতিরিক্ত (১) এক লাখ পানি সেচ দিতে গনমাধ্যম খবর পত্রিকা উঠে আসে ৪ ই মার্চ ৷পশ্চিম বঙ্গে পত্রিকা উঠে আসে যে,এ যেন জলপাইগুড়ি সরকার (১)এক লাখ হেক্টর জমি সেচ দিতে বন্ধোবস্ত দিয়েছে৷

গজলপোডাবা প্যাড়েল থেকে কোষবিহার চ্যাংড়াবান্দা (৩২)কিলোমিটার এবং তিস্তার বান্দা তীরে (১২)কিলোমিটার খাল খনন করা হবে৷এর মাধ্যমে তিস্তার ও গড়লা নদীর তীরের পানি সরিয়ে অতিরিক্ত (১) এক লাখ হেক্টর পানি সেচ দেওয়া হবে৷এর জন্য সব প্রস্তুতি সেরেছে পশ্চিম বঙ্গে সরকার৷অপেক্ষা শুধু কেন্দ্র সিন্ধান্তের৷

এমনিতে উজানে একতরফা পানি প্রত্যাহার ফলে তিস্তার বুকে শুকনো মৌসুমে পানি থাকে তলানিতে৷তারপরে আবার খাল খননের খবর৷

খারাপ বিদ্বেষ আর দুচিন্তায় বাড়িয়ে দিয়েছে তিস্তার পাড়ের লোকজনের৷তিস্তার পাড়ের লোকজন বলেন যে,এমনিতে আমরা শুকনো মৌসুমে পানি পায় না৷এখন যদি তার উপরে খাল খনন হয়৷তবে আমরা মরুভুমির মতন হয়ে যাবো৷বর্ষার ঋতুতে আমরা পানি নিয়ে লাভ নাই৷যদি আমরা শুকনো মৌসুমে পানি না পায়৷

তিস্তার পাড়ের মতন উদ্ধেগ এবং উৎকন্ঠা পরিবেশ বিশ্লেষনরা এবং এটি আন্তজার্তিক আইনে লঙ্খন৷এমনিতে আগে তিস্তার নদীর পানি ভারতে কিছু ক্যালন খনন করে পানি সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে৷এর ফলে বাংলাদেশের ভাটি এলাকাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত৷আবার নতুন প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে তিস্তার মহা পরিকল্পনায় বিরুপ পড়বে৷যে সময় ভারত আর বাংলাদেশ মহা পরিকল্পনা চলতেছে,ঠিক সে সময় ভারত খাল খনন করা মানে বাংলাদেশের তিস্তার চুক্তিপত্র নষ্ট করা৷এই খাল খননে তিস্তায় দিয়ে আর পানি পাবে না বাংলাদেশ৷এই টি ভারত সরকার বাংলাদেশের উপরে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Don`t copy text!