স্টাফ রিপোর্টার।।
আজ ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ উপদেষ্টা নির্বাচিত করেন মুহিবুর রহমান মুহিব,আহসানুজ্জামান সানিকে নতুন কমিটির সভাপতি পদে- তৌকির আহমদ বাবলু, সাধারন সম্পাদক পদে রেজওয়ান আহমেদ , সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জাবেদ আহমদ এবং কোষাধ্যক্ষ পদে জামাল উদ্দিন নির্বাচিত হয়েছিলেন।
শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ) কমিটি পূর্ণাঙ্গ করা হয়েছে।

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন সিনিয়র সহসভাপতি -সুবেদ নুর নয়ন , সহ সভাপতি সুমন আহমদ , সহ-সভাপতি-ফাহাদ হোসেন,সহসভাপতি ফজলুল আমিন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন , যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শাব্বি হোসেন, প্রচার সম্পাদক সাহেদ আহমেদ পলাশ , সাহিত্য ওশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ আব্দুল মুসতাকিম সাকিব, ক্রীড়া সম্পাদক রাজু আহমদ
ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক তাউসিফ আহমদ চৌধুরী , দপ্তর সম্পাদক রুহেল আজিজ,
এছাড়াও কার্যকারী সদস্যরা হলেন।
কামাল উদ্দিন, তানভীর খান,আলাই মিয়া,ফখরুল আহমদ ইমরান,স্বপন পাল,রাইসুল,খালেদ আহমেদ, জাকির হোসেন, শফিকুর রহমান প্রমুখ। আজকের সাধারণ সভা সাবেক সভাপতি মুহিবুর রহমানের সভাপতিত্বে রেজওয়ান আহমেদের সন্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে বৃহত্তর স্বার্থে সমিতির পতাকাতলে সমবেত হলেন সিলেট জিম মালিক সমিতির সর্বস্তরের সদস্যগন, ক্ষোভ-দুঃখ, রাগ-অভিমান এবং ভুল বোঝা বুঝিকে পিছনে ফেলে নবনির্বাচিত পরিষদের সাধারন সভা পরিনত হয় এক মিলনমেলায়।
এর নব-নির্বাচিত কমিটির আহবানে সংঠনের সাধারন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বাধিক গ্রহনযোগ্য ও শান্তিপূর্ণভাবে একটি নির্বাচনের মাধ্যমে বর্তমান পরিষদ দুই বছরের জন্য নির্বাচিত হন। প্রায় সকল ভোটারের অংশ গ্রহনের মাধ্যমে অনুষ্টিত নির্বাচনে পরিষদ, সভাপতি এবং সাধারন সম্পাদক সহ সংখ্যাগরিষ্ঠ পদে জয়লাভ। তুমুল প্রতিদ্ধন্দীতাপুর্ন এই নির্বাচনের ফলাফল সাদরে গ্রহন করে কমিটি এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন, বলে অভিজ্ঞ মহল মন্তব্য করেছেন। নির্বাচন পূর্ব এবং উত্তর ছোটো খাটো বিষয়ে মতানৈক্য হলেও সাধারন সভায় সকলের ভুমিকায় আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সকল ভুল বোঝা বুঝির অবসান হয়েছে এবং সকলেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করার প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করেছেন। সাধারন সভায় সদস্য বৃদ্ধি এবং গঠনতন্ত্র সংশোধনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সকলেই একমত হয়েছেন। উল্লেখ্য যে, সমিতির স্থায়ী একটি অফিসের জন্য সভায় উত্তোলন করা হয়েছে
এবং সাধারন সদস্যরা। প্রানবন্ত আলোচনা শেষে উপস্থিত সবাইকে সমিতির পক্ষ থেকে নৈশভোজে আপ্যায়িত করা হয়।
এখানে বিশেষভাবে উল্লেখযুগ্য তাদের মধ্যে বিভিন্ন ব্যাপারে দ্বিমত থাকলেও বৃহত্তর স্বার্থে তারা সবসময় ঐক্যবদ্ধ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Don`t copy text!
%d bloggers like this: