
জিয়াউল ইসলাম জিয়া চট্রগ্রাম প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় একটি নালা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে এক মেয়েশিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ বস্তার সূত্র ধরেই আসামি শনাক্ত, গ্রেপ্তার ও হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের কথা জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ বলছে, এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল রাতে লক্ষ্মণ দাস নামের এক দোকান কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে লক্ষ্মণ দাস স্বীকার করেছেন, তিনি শিশুকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করেছেন। হত্যার পর শিশুটির লাশ চিনির বস্তায় ভরে নালায় ফেলে দিয়েছেন।
২৪ অক্টোবর বিকেলে সাত বছর বয়সী শিশুটি চিপস কিনতে বাসা থেকে বের হয়েছিল। কয়েক ঘণ্টা পার হয়ে যাওয়ার পরও শিশুটি বাসায় না ফেরায় খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। তার খোঁজ চেয়ে এলাকায় মাইকিং করা হয়।
অনেক খোঁজাখুঁজির পরও শিশুটিকে না পেয়ে তার পরিবারের পক্ষ থেকে কোতোয়ালি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। গতকাল বিকেলের দিকে থানা এলাকার একটি নালায় বস্তাবন্দী কিছু একটা দেখেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ বস্তাবন্দী লাশটি উদ্ধার করে