
মিতালী রানী দাস,বিশেষ প্রতিনিধি
রাজনৈতিক কর্মীদের প্রধান কয়েকটি কাজের মধ্যে একটি কাজ হল রাস্তাঘাট সব সময় প্রশস্ত করে রাখা সমাজের সাধারণ মানুষদের চলাচলের জন্য রাস্তাঘাট উন্মুক্ত করে রাখা, কিন্তু কিছু রাজনৈতিক কর্মীদের ব্যবহার তার উল্টা। সেই কর্মকাণ্ড ঘটেছে শান্তিগঞ্জের বীরগাঁও গ্রামের যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান ওরফে নিজামুদ্দিন,ও নুরুল আমিন রুহুল তারা দুইজন তাদের ব্যক্তিগত কারণে দুই মাস যাবত মাটি রেখেছে সরকারি রাস্তায়, কিন্তু ভোগান্তিতে পড়েছে তিনটি গ্রাম। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল, দুই থেকে তিন শত ছাত্র-ছাত্রীরা এই রাস্তা দিয়ে স্কুল ও মাদ্রাসায় যাতায়াত করতে অনেক সমস্যা হচ্ছে। তত্ত্ব সংগ্রহ করতে জানা যায় বীরগাঁও পশ্চিম পাড়ার প্রায় ৫০ জন ভুক্তভোগী ৭ নং ওয়ার্ডের মেম্বার জুবায়েল আহমেদ এর কাছে অভিযোগ করেন যে তাদের ছেলেমেয়েরা স্কুল মাদ্রাসায় যেতে নানান সমস্যা হচ্ছে এবং সাধারণ মানুষগণ রাস্তা দিয়ে পারাপার হতে অনেক সমস্যা দেখা দিচ্ছে, তখন ওয়ার্ড মেম্বার জুবায়েল আহমেদ তাদের অবগত করার পর ও তারা মাটি সরান নি, তারপর ভুক্তভোগী ও ওয়ার্ড মেম্বার পাথারিয়া ভূমি অফিস এর তাহসিলদার মিহির চক্রবর্তী কে অবগত করেন তারপর মিহির চক্রবর্তী মিজানুর রহমান ওরফে নিজাম উদ্দিন কে ফোন দিয়ে তাড়াতাড়ি মাটি সরানোর জন্য বলেন কিন্তু মিজানুর রহমান ওরফে নিজামুদ্দিন এখনো পর্যন্ত মাটি সরান নি।