জিয়াউল ইসলাম জিয়া,চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

১৪ আগস্ট ২০০৪- হাওয়া ভবনে বৈঠক। উপস্থিত ছিল তারেক রহমান, বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফজ্জামান বাবর, বঙ্গবন্ধুর খুনি মেজর নূর, জামায়াতে ইসলামের সাধারন সম্পাদক আলী আহসান মুজাহিদ, খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা হারিছ চৌধুরী, বিএনপি সরকারের উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, হরকাতুল জিহাদের নেতা মুফতি হান্নান, তাজউদ্দীন।

আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যার নির্দেশ দেয় তারেক রহমান

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সাহায্য করবে, তারেকের নিশ্চয়তা।।
বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলায় নিহত শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি! বিনম্র শ্রদ্ধা।

–১৯৭১ সালের পরাজিত শত্রুরা খুনি জিয়ার পরিকল্পনায় কিছু দুষ্কৃতকারী সেনা অফিসার দিয়ে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে আওয়ামীলীগকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল।সেটা সফল হয়নি।বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশে এসে আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করে একটি শক্তিশালী সংগঠনে রূপান্তরিত করে।২১শে আগষ্ট সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে গুলিস্থান পার্টি অফিসের সামনে তারেক জিয়ার নির্দেশে গ্রেনেড হামলা করে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করে আবার আওয়ামীলীগকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল।সেটাও পারেনি।কিন্তু আমাদের সবার প্রিয় নেত্রী আইভী রহমান সহ অনেক নেতা কর্মী নিহত হয়েছেন।

এবং আহত হয়েছেন অনেক জন।আওয়ামীলীগ যখনই দেশের উন্নয়ন করতে যায় তখনই দেশীয় কিছু দল ও স্বাধীনতার বিরোধী শত্রুরা ষড়যন্ত্র শুরু করে।সেইদিন শ্রদ্ধেয় নেতৃবৃন্দরা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিজেদের জীবন বিস্বর্জন দিয়ে নেত্রীকে আগলিয়ে রাখেন।খুনি তারেক জিয়া লন্ডনে বসে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার নীল নকশা করেই যাচ্ছে।তাই আমরা খুনি তারেক জিয়াকে বাংলাদেশে এনে ২১শে আগষ্টের হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ সকল নীল নকশার বিচার দাবী করছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Don`t copy text!
%d bloggers like this: