নিজস্ব প্রতিবেদকঃ-মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের প্রতি বিশ্বাস নিয়ে,নিজের সততা,জনগনের প্রতি ভালবাসা,এই তিন দূর্বলতা নিয়েই বিশিষ্ট সমাজসেবক দানবীর আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন এর পথ চলা।

বঙ্গবন্ধু কন্যা মমতাময়ী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষে মিরপুর দারুসসালাম থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে মানবতার কল্যাণে কাজ করে যেতে চান আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন।

বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ভালোবেসে, একটি মানবিক রাষ্ট্র গঠনে, পরিশ্রমী ত্যাগী নেতা হয়ে, জনগনের পাশে থেকে নিজেকেও তিলে তিলে তৈরী করেছেন, মানুষের কল্যাণে কাজ করার জন্য।

তিনি একজন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ও সিনিয়র আইনজীবি।

দারুসসালাম থানার আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা লোকজনকে জিগ্যেস করলে আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন কেমন লোক?

এমন প্রশ্নের জবাবে স্থানীয়রা অনেকেই বলেন তিনি অত্যন্ত ভালো মানুষ কখনো কোনো অসহায় লোক স্থানীয় হোক বা বহিরাগত হোক তার নিকট কোনো কিছু চাইলে, তাকে খালি হাতে ফেরাননা।
বৈশ্বিক মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে তিনি হাজার হাজার অসহায় কর্মহীন মানুষকে দিয়েছেন খাদ্য সহায়তা।

গণমাধ্যম কর্মীদের নিকট আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন বলেন চার ভাই বোনের মধ্যে আমি দ্বিতীয়।
ছোট বেলায় জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই বাবাকে দেখেছি তিনি বঙ্গবন্ধুর জন্য কাঁদতেন।

আমার মা দাদীকে দেখেছি বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহীদদের জন্য রোজা রাখতেন নামাজ আদায় করে দোয়া করতেন।

১৯৭৬ সাল থেকে বাবা প্রতি বছর ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবসে মসজিদের ইমামকে ডেকে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল শহীদদের জন্য কোরআন খতম দিয়ে দোয়া করতেন তার সাধ্যমত গরীব অসহায় মানুষকে খাবার খাওয়াতেন।
এই কারণে ছোট বেলা থেকেই আমার বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহীদদের প্রতি ও বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা আপার প্রতি আমার অন্য রকম এক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জন্ম নেয়। তাদেরকে আমি আমার বড়ো বোন হিসেবে মনে প্রাণে জানি।
এই অনুপ্রেরনা থেকে আমি রাজনীতিতে আসি।
১৯৮৭ সালে আমি প্রথম ছাত্রলীগের সদস্য হই এবং পরবর্তীতে বৃহত্তর ৭ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করি।
১৯৯৪ সালে যুবলীগে যোগদান করি ও ১৯৯৬ সালে ৯ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি নির্বাচিত হই এবং পরবর্তীতে ২০০৪ সাল থেকে আওয়ামী লীগে আছি।

আওয়ামীলীগ করার জন্য বিএনপি জামাত জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন সময় মিথ্যা মামলা ও হামলার শিকার হয়েছি।

২০১৬ সাল হতে আমি দারুসসালাম থানা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সভাপতি পদে যুক্ত হই।

বর্তমানে আমি ঢাকা মহানগর উত্তর দারুসসালাম থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি পদপ্রার্থী সকলের দোয়া কামনা করছি।

সবাই দোয়া করবেন মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাকে যেন দারুসসালাম থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Don`t copy text!