
মো: সিপন রানা (নাগরপুর প্রতিনিধি)
বর্তমানে নদী ভাংগন দপ্তিয়র,ধুবড়িয়া, সলিমাবাদ ইউনিয়নের মানুষের কাছে একটি আতংকের নাম, ভাংগনের প্রভাবে নদীবর্তী এলাকার সাধারণ মানুষ গুলোর জীবনযাপন বিপন্ন অবস্থায়, হারিয়েছে বাপ-দাদার ভিটা আবাদি জমি জমা, আত্মীয়স্বজনদের কবরস্থান,স্কুল, মসজিদ,মাদ্রাসা ইত্যাদি, সর্বত্র হারিয়ে মানুষ এখন প্রায় নি:স্ব।
একটা সময় যাদের আর্থিক অবস্থা সচ্ছল ছিলো পরিবার পরিজন নিয়ে সুখে ছিলো তাদের অবস্থা এখন ভয়াবহ, কেউ আছে অন্যের ভাড়া ভিটায় বাড়ি তুলে, কেউ সব হারিয়ে ঢাকার পথযাত্রী,
২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের পর এমপি মহোদয় জনাব আহসানুল ইসলাম টিটু -উপজেলার ইউওনো সহ স্থানীয় নমিনেশন পত্যাশি নেতারা ১৫ বারের কম পরিদর্শন করেন নাই নদী ফলস্বরূপ কিচ্ছু না
দপ্তিয়র ইউনিয়নের নদী ভাঙ্গন দেখে দপ্তিয়র ইউনিয়নের বাদে ভুগোলহাট এর ছাত্রনেতা মো: সোহেল রানা বলেন,
যখন পানি আসে তখন কয়েকটা বস্তা ফালায় যা পানির নিচেই চলে যায় পরে ছবি তুলে নাটক শেষ।
এবার আসুন পাশের এলাকার কথায় –
দৌলতপুর থানার- বাচামারা, চরকাটারি ইউনিয়ন যা আমাদের থেকে ২/৩ কিলো.দক্ষিণ -পশ্চিমে অবস্থিত বলতে গেলে তারা নদীর ভিতর, কিন্তু বর্তমান অবস্থান তাদের এমপি জনাব নাইমুর রহমান দুর্জয় মহোদয় অস্থায়ী বাধ নির্মান করায় তারা ভাংগন থেকে মুক্তি পেয়েছে আজ নতুন স্বপ্ন দেখছে।
প্রক্ষান্তরে- দপ্তিয়র,ধুবড়িয়া,সলিমাবাদ ইউনিয়নের তীরবর্তী মানুষের বুক ভরা স্বপ্ন আজ নদী গর্ভে বিলীন হচ্ছে।
নদী ভাংগন রক্ষার্থে অস্থায়ী বা স্থানীয় বাদ খুবই জরুরি এই অঞ্চলের মানুষদের প্রানের দাবী হয়ে দাড়িয়েছে।
দলমত নির্বিশেষে অস্থায়ী বা স্থানী বাধ দিয়ে যে নেতা দপ্তিয়র-ধুবড়িয়া-সলিমাবাদ ইউনিয়নের মানুষদের নদী ভাংগনের হাত থেকে রক্ষা করবেন, জনসাধারণ তাদের আজীবন কৃতজ্ঞতা স্বীকার করবেন এবং হৃদয়ে রাখবেন।