
মোঃ আল আমিন ইসলাম নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি:
নীলফামারী
জলঢাকা উপজেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের নজরদারি বাড়াতে হবে নয়তো আজ এটা দুইটা বেজে ছুটি কাল ওটা তিনটা বেজে ছুটি পরশু আড়াইটা বেজে ছুটি। এভাবেই চলতে থাকলে শিক্ষাখাত অনেক পিছিয়ে যাবে, জলঢাকা উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা বিদ্যালয়গুলি। ঠিকমতো নজরদারি না থাকার কারণে, অনেক প্রধান শিক্ষক সহকারী শিক্ষক তারা কোথায় থেকে ছুটি নেয় সে বিষয়ক কেউ জবাব দিতে পারে না। স্কুলের বাচ্চা ঠিকমতো আসে না সেদিকেও নজর নেই শিক্ষকদের তারা মনে করে মাস গেলেই বেতন পাব, বাড়িতে ছেলে মেয়ে দের শপিং করার টাকা দেব, স্ত্রীকে ভালোমতো সাজাবো। আপনারা সাজান সমস্যা নাই তবে স্কুলের ক্লাস ঠিকমতো করেন বাচ্চাদের দিকে নজর দিন লেখাপড়ার মানকে এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ সরকার কি না করতেছে। এই শিক্ষকদের জন্য আপনারা একজন শিক্ষক সাধারণত একজনের বাচ্চা ৫, থেকে ৬ বছর বয়স হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে দিয়ে থাকে। তখন থেকেই প্রায় পাঁচটি টি বছর অনেকে ক্ষেত্রেই আরো বেশী। আপনাদের কাছে থাকে এই সময়ের ভেতরেই বাচ্চাদের হচ্ছে মূল শিক্ষা তাদের ব্যবহার তাদের শিক্ষা ঠিকমতো যদি, সেই সময়ের ভেতর তারা সেটা না পায়। বড় হয়ে তারা কি লেখাপড়া করবে। এখন অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় সঠিক শিক্ষা না পাওয়ার কারণে, অনেক শিশু বাছাই শিশুশ্রম শুরু করে দেয়, মাদক, ধূমপান শুরু করে দেয়, এবং অসামাজিক কাজে কামে লিপ্ত হয়ে যায়, এর দায়ী কে শুধু কি বাবা-মা তাই নয়, অনেক বাবা-মা কষ্ট করে উপার্জনের টাকা দিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা বিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি করে দেয় কিন্তু সেখানেও দিতে হয় টাকা ভর্তির জন্য, কিন্তু বাবা মারা কষ্ট করে সেখানে সফল, ভালো শিক্ষার জন্য। কিন্তু সেইসব সবেই উল্টা সেখানে ছুটির নিয়ম করেছে ৪ঃ১৫ মিনিট, তারা সেই নির্ধারিত সময়ের আগেই ছুটি দিয়ে থাকেন সব সময় এমন কোন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নজিক নেই সৎ করা ৮০% স্কুল নির্ধারিত সময়ের আগেই ছুটি দিয়ে চলে যায়। এরকম অসংখ্য নজিক আমাদের কাছে রয়েছে আমরা যারা আমিএক জন সংবাদকর্মী ও মানবাধিকার কর্মী আমি প্রায় ১০ থেকে ১২ দিন প্রত্যেকটা বিদ্যালয়ে আমি যাওয়ার চেষ্টা করেছি আমার চোখে যেটা পড়েছে সেটাই তুলে ধরার চেষ্টা করিলাম। সবার কাছে দোয়া মর্জি