চায়ের দোকানের কর্মচারী থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী ও অস্ত্র তৈরীর কারিগর সোহেল!

বার্তা পরিবেশক:

চায়ের দোকানের কর্মচারী থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী ও অস্ত্র তৈরীর কারিগর সোহেল!তার নাম সোহেল প্রকাশ মোহেলা জানাতে চকরিয়া উপজেলার চিরিংগা ইউনিয়নের সাধনদের ঘোনা এলাকার বাসিন্দা । এই মুরাদ মোহেলের বিরুদ্ধে ছিনতাই, ডাকাতি, হত্যা, অস্ত্র নারী নিযাতনসহ প্রায় ১০ থেকে ১৫ টি মামলা চলমান রয়েছে। সূত্র জানায়, সোহেল তার জীবনের শুরুতে ছোট বাসে চকরিয়া থানা রাস্তার মাথা এলাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে তিনশত টাকা বেতনে চাকরি করত। সারাদিন চাকরি করার পর সে চায়ের দোকানে রাত যাপন করত। একদিন রাতে সে ফেলে সোনারগাও এর ম্যানেজারকে কুপিয়ে সারাদিনের আয়ের টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। বছর পাঁচেক পালিয়ে থাকার পর সে সুন্দরবনে চিংড়ি প্রজোর চাকরি নিয়ে কয়েক বছর পার করে দেখান। তারপর তার নেতৃত্বে গঠন করে বিশাল ডাকাত বাহিনী, সে ডাকাত বাহিনী নিয়ে সাধারণ মানুষের সিডি প্রজের থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় করে। কেউ চাঁদা দিকে অভীকৃতি জানালে তাকে করে নিতে চান। এভাবেই বেপরোয়াভাবে চলে আসছে এই সোহেলের বিশাল আকারের সিন্ডিকেট। এলাকাবাসীর অভিযোগ, তার চাঁদা আদাে নিলে বাড়ি থেকে ধরে নিলেম নামের এক ব্যক্তিকে দিন দুপুরে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে। বর্তমানে হত্যা মামলা অতিরিক্ত দায়রা আদালত বাজাতে বিচারাধীন রয়েছে। এছাড়াও মহেশখালীর এক ব্যবসায়ীকে দিনে দুপুরে চোঁখ উপড়ে ফেলা হয় তার নেতৃত্বে। এই ঘটনায় চকরিয়া থানা পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করে, যা বর্তমানে কক্সবাজার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্টেট আদালতে বিচারাধীন। এমন অসে জন্মের নায়ক এই ডাকাত সোহেল। এছাড়াও কাহাল এলাকায় ডাকাতি করতে দিয়ে তার গুলিতে দহানীয় জনতা আহত হয়েছিল য় তার বিরুদ্ধে একটি ডাকাতি হয়। হত্যা মানসিক নির্ধারণসহ তার বিরুতে হতো রয়েছে নারী নিদানের সাতের অভিযোগ। নাম প্রকাশ না করা এই ডাক দেহের বিভিন্ন সময়ে এক ডজনেরও বেশী মেয়েকে বিয়ে করে সর্বনাশ করেছে। নিম্নে করেছে অনেক মেঘের জীবন। বর্তমানে সে একজন প্রবাসীর কে বলুকের মুখে জিম্মি করে তার সাথে জোরপূরক সংসার করতে বসা করতেছে। থানা সেন্টারের দুই সন্তাজে নাকটা মেয়েকে বিয়ে করে, এদের আবার কানে এক থেকে সন্তানের জননী যাবো একটা মেয়েকে জোর করে বিয়ে করে। এভাবেই প্রতিনিয়ত চালিয়ে যাচ্ছে বিয়ের নামে প্রত এসব অপরাদ কর্মকাণ্ড আলোকে ধামাচাপা দিতে সবশেষ সে সতঘরমোনা এলাকায় কাঁচা মরিচের ব্যবসা শুরু করে, মক্তি ব্যবসা করে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে জাহির করে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে লোভ দেখিয়ে ১০০ নিয়ে দেখা। এভাবেই তার কাছে প্রতারিত হচ্ছে সাথে মানুষ। এই পর মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেমে। এছাড়াও, পুরোদমে চলন্ত অনের ব্যবসা এবং সে নিজে অসু বানানো শুরু করে। সুন্দরবনের জলদস্যুদের কাছ থেকে নিয়েজ অস্ত্র তৈরির বিশেষ প্রশিক্ষণ। সে তার বানানো অর্থ দিয়ে প্রশাসনকে মিথ্যা কথা নিয়ে ফাসিয়ে নিচ্ছে এলাকার সাধারণ মানুষকে। সম্প্রতি এস এলাকার মানুষ থেকে পুলিশ ও মারের ভয় দেখিয়ে চাঁদা দাবি করে আসছে। বিশাল মোটা অংকের টাকা না নিলে এ নিয়ে ফাঁসিয়ে দেওয়া হবে। এভাবেই এলাকায় ভয়ভীতি দেখিয়ে প্রতিনিয়ত না আহে। প্রশাসনকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সে ভি নিয়ে সাধারণ মানুষকে দিয়ে দিচ্ছে। এ কাবা শান্তি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এই ডাকাত সোহেলের অনৈতিক পদক্ষেপ এক অমানবিক মানসিক নির্ঘাতন থেকে এলাকার সাধারণ মানুষদের করতে তদন্ত পূর্বক প্রশাসন তথা আইন শৃংখলা বাহিনীর কাজে দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়। এবিষয়ে ভুক্তভোটি কর্মী থারুর জানান, আমার স্বামী রহিম উদ্দিনকে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে স্থানীয় সোহেল ও জসিম সিন্ডিকেট মিলে পুলিশের কাছে গোপন করেছে। এছাড়াও বিভিন্নভাবে আমার পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। আমি আপনাদের মাধ্যমে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি। চিলিয়া ইউনিয়ন পরিষদে জামাল হোসেন চৌধুরী বলেন, আমি আমার এলাকাকে শান্তিপূর্ণ সংঘাতপূর্ণ রাখতে চাই। সোহেল কেনান চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে অভিনের প্রশাসনের আর্তিমানের মাধ্যমে চিরিংগা এলাকায় শান্তি ফিরে আসুক, এটাই আমার প্রত্যাশা। চকরিয়া থানার উপ-পরিদর্শক বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Don`t copy text!