এইচ এম শাহরিয়ার কবির, সাহিত্য সম্পাদক

স্যার জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম যিনি জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতা বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। তিনি একাধারে একজন স্বপ্নদ্রষ্টা, শিল্পস্রষ্টা, শিল্পোদ্যোক্তা, শিক্ষা উদ্যোক্তা, সফল সংগঠক, কবি, সাহিত্যিক এবং একজন পথপ্রদর্শক। স্বাধীনতা পরবর্তী যে সকল গুণিজন এই পৃথিবীতে আগমন হয়েছেন তাদের মাঝে স্যার জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম একজন অন্যতম সফল প্রাণ পুরুষ। তিনি জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতা বাংলাদেশ সংগঠনের মাধ্যমে ব্যাপক সুনাম ও খ্যাতি অর্জন করেছেন এবং অসংখ্য সম্মান পেয়েছেন। তিনি একজন সাদা মনের মানুষ। নেই কোন রাগ, হিংসা, অহংকার। তিনি সদা সর্বদা যাকে তাকে ভালোবাসেন এবং বিশ্বাস করেন। তিনি বড়দের যথেষ্ট সম্মান করেন এবং ছোটদের যথেষ্ট স্নেহ করেন। তিনি স্বাধীনতাত্তোর মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে সুনাম ও খ্যাতি গড়ে তুলতে যে সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন তা সফল ও বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে এবং কি হবে। জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতা বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান স্যার জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম একজন চিন্তা চেতনার প্রগতিশীল ধারক ও বাহক। জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতা বাংলাদেশ এর অঙ্গ সংগঠন জাগ্রত ব্লাড ডোনার্স ক্লাব, জাগ্রত পথশিশু অব বাংলাদেশ, জাগ্রত সাহিত্য পরিষদ, জাগ্রত সেবা, জাগ্রত সাংস্কৃতিক জোট, জাগ্রত প্রবাসী ও জনতা, এর ব্যাপক সুনাম দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ছে। অসংখ্য গুণের অধিকারী তিনি। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মাঝে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্বপ্ন দেখে পথ চলার সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। অসংখ্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন। গ্রামীণ জনপদের আর্থ সামাজিক ব্যবস্থার উন্নতি করেছেন। তিনি অনেক সাধনা, ধ্যান ধারণা, চিন্তায় মগ্ন থেকে বাংলাদেশকে কিভাবে বিশ্বের মানচিত্রে মাথা উঁচু করে দাঁড় করানো যায় সেই চিন্তা চেতনায় সবসময় পরিকল্পনা করেন। তিনি আমার মতে, বিশ্ববাজারে এবং আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতা বাংলাদেশ এর ভাবমূর্তি ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবেন বলে দৃঢ় বিশ্বাস। একটি প্রতিষ্ঠান যখন ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ পরিসরে রুপান্তরিত হয় তখন সেই প্রতিষ্ঠানের ব্যাপকহারে মানবসম্পদ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। আজ বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন স্যার জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম। তিনি তাঁর মেধা, শ্রম, চিন্তা, চেতনা, মননশীল মনোভাব দিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠানকে বিশ্বের কাছে রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলেছেন। আমরা যারা উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, বিভিন্ন পেশাজীবি হিসেবে কাজ করি, যদি স্যার জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম এর মতো আপনি বা আমি এরকম প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে নিজ দেশের বেকারত্ব দূর করা এবং ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব। সঠিক দিক নির্দেশনা, কর্ম পরিকল্পনা, পর্যাপ্ত মেধা, শ্রম ও মননশীল চিন্তা চেতনা পারে একজন সফল উদ্যোক্তা সৃষ্টি করতে। উদ্যোক্তার চিন্তা-চেতনা সর্বোপরি সঠিক ও সৎ মনোভাব হতে হবে। আমি মনে করি, স্যার জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম এর মতো অসংখ্য স্যার জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম তৈরী করা সম্ভব। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোষ্ঠী ও গোত্র নির্বিশেষে সকলেই সকলের মানবকল্যাণে এগিয়ে একসাথে কাজ করার সংকল্প গড়ে তুলতে পারলেই স্বপ্ন সত্যি হবে। সকলের চোখে-মুখে স্বপ্ন থাকে। নিজ কর্মে, নিজ গুণে কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে? কিভাবে সফল হওয়া যাবে? কিভাবে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা যাবে? অনেকের মনে এরকম নানারকম প্রশ্ন আসে। প্রশ্ন এবং স্বপ্ন অনেকের চোখে-মুখে থেকে যায়। আসলে বাস্তবায়ন করা বড় কঠিন। আবার কঠিনও নয়। যদি লক্ষ্য, নীতি এবং উদ্দেশ্য সঠিক থাকে তাহলে সম্ভব। বাস্তবতা বড় জিনিস। আজ স্যার জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম এর কথা হঠাৎ প্রশ্ন জেগে উঠল।
আজ স্যার জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলমকে তাঁর কৃতকর্মের জন্য অজস্র স্যালুট এবং সম্মান প্রদর্শন করি। তাঁর জন্য রইল আজীবন সম্মান, বিনম্র শ্রদ্ধা এবং শুভ কামনা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Don`t copy text!
%d bloggers like this: