
আসাদ নুর শাওন, কক্সবাজার।
কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলা থেকে টমটম চুরি করে উখিয়া’র কোটবাজার উত্তর স্টেশনে এক দোকানে একটি মিনি টমটম বিক্রি করেন এক ব্যক্তি।
গাড়ির মালিক বিভিন্ন ভাবে খুঁজ খবর নিয়ে জানতে পারে গাড়িটা উখিয়া’র কোটবাজার এলাকায় রয়েছে। এর ভিক্তি করে সে সন্ধানে সেই স্থানে পৌঁছে দেখতে পাই টমটম গাড়িটি।
এসময় স্থানীয় ব্যক্তি গণমাধ্যম কর্মী এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সাথে নিয়ে বিচারের মাধ্যমে মিনি টমটম টি উদ্ধার করা হয়।পরে বিচারে সিন্ধান্ত দেওয়া হয় ক্রয় করা মালিক কে ১৫ হাজার টাকা দেওয়া কথা হবে। পাশাপাশি ওইদিন একটি স্টাম্প করা হয়েছিল ১৫ হাজার টাকা বাবদ।পরবর্তী সিন্ধান্ত না মেনে টাকা না দিয়ে চুরি করে পালিয়ে যায় ঈদগাঁও উপজেলা দার্পণের সম্পাদক পরিচালক মাহবুব আলম ইমন এমন অভিযোগ গাড়ী ক্রয় করা এই ব্যক্তির।
উক্ত বৈঠকের টাকা না দিয়ে সাংবাদিক নামে এক ফেইসবুক পেইজ অনলাইন ঈদগাঁ দর্পণ পেইজের মালিক মাহাবুব ইমন ও যারা ঈদগাঁও থেকে এসেছিল মাহাবুব এর নেতৃত্বে বৈঠকের সিন্ধান্ত না মেনে মিনি টমটম নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় তাদেরকে স্থানীয়রা ফেইসবুক সাংবাদিক মাহাবুবকে গনধুলাই দিলে সাথে থাকা অন্যান্য চুররা পালিয়ে যায়।
পরে বাইক দিয়ে তাড়া করে তাদেরকে ধরতে সক্ষম হয়।ওই সময় সে টাকা দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের ম্যানেজ করতে চাইলে টাকা না নিলে ঝগড়াঝাটি করেন সোহাগ ও সালা উদ্দিন ও নুরুল আলম, চৌধুরী পাড়া রাস্তার মাথায় তাদের কে থামিয়ে রাখা হলে কিন্তু পরে অর্থ বিভিন্ন ধরণের হুমকি দেন ঈদগাঁও গিয়ে,আরো বলেন উল্টো সাংবাদিকদের দেখাবে ও ভিডিও ভাইরাল করবে বলে হুমকি দিয়ে টমটম নিয়ে পালিয়ে যায় এখনো যা টাকা গুলো দেয়নি।
১১ ই সেপ্টেম্বর সকালে অনলাইন পেইজ থেকে সাংবাদিক আনন্দ টিভির দক্ষিণ জেলা প্রতিনিধি’র নামে প্রকাশিত মান হানিকর সংবাদ এর তীব্র নিন্দা জানান স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীগণ ।সেই সাথে কোর্ট বাজার মিনি টমটম গাড়ির মালিকদের পাওয়া বাবদ ১৫ হাজার টাকার দায়িত্ব নেন উখিয়া উপজেলার স্থানীয় দৈনিক মেহেদী পত্রিকাউপজেলা প্রতিনিধি সালা উদ্দিন,পরে টাকা গুলো না দেওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে পায়তারা চালাচ্ছে,এতে ওই এলাকার গাড়ির মালিক তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে জানান।
এই বিষয় নিয়ে কোর্ট বাজার মিনি টমটম গাড়ির শো রুম দোকানের মালিক জানান,আমরা গত মাসে ঈদগাঁহ থেকে একটি পুরাতন গাড়ি ক্রয় করি,পরে জানতে পারি এই গাড়িটি চুরিকৃত গাড়ি,তবে স্থানীয়ভাবে আমরা এই গাড়ি প্রকৃত মালিকের কাগজ যাচাই-বাছাই করে তাকে বুঝিয়ে দিয়,পরে একটি সিন্ধান্ত হয় এই গাড়ি বাবদ ১৫ হাজার টাকার একটি স্টাম্প দিয়ে গাড়িটি প্রকৃত মাকিকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য, এক পর্যায়ে একটি চায়ের দোকানে সবাই মিলে নাস্তা করার জন্য বসলেও ওই ভুইফোড ভুয়া সাংবাদিক টাকাগুলো না দিয়ে গাড়িটি চুরি করে কক্সবাজার দিকে পালিয়ে যায়, তাদেরকে স্থানীয় ব্যক্তি ও সাংবাদিকরা তাদেরকে তাড়া করে ধরতে সক্ষম হয়,তবে তাদের কাছে টাকা না থাকায় একজন জিম্মা থাকায় তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়, এখনো টাকা গুলো না দিয়ে তারা বিভিন্নভাবে পায়তারা চালাচ্ছে, আমরা সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের বিচার চাই, একই সাথে আমরা তার বিরুদ্ধে একটি প্রতারণা মামলা করব।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে অভিযুক্ত মাহবুব আলম ইমনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি মুঠোফোন রিচিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।